ক্ষোভের জেরে মেয়ে-জামাইসহ ৭ জনকে পুড়িয়ে হত্যা ক্ষোভের জেরে মেয়ে-জামাইসহ ৭ জনকে পুড়িয়ে হত্যা – Narail news 24.com
শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পিছিয়ে গেল আইএমএফের চতুর্থ কিস্তির ঋণ নড়াইলে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে ২০ দিনব্যাপী মেলার উদ্বোধন নড়াইলে বালক-বালিকাদের সাইক্লিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত নড়াইল কালেক্টরেট স্কুলের দুইদিন ব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন নড়াইল পৌর বিএনপি নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে গণসংবর্ধনা নড়াইল প্রেসক্লাবের নব গঠিত কমিটির সাথে জামায়াত নেতাদের মতবিনিময় নড়াইলে ভ্যাট ও ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্টিত নড়াইল প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটির সাথে মতবিনিময় সভা করলেন জেলা প্রশাসক  সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নতুন বাংলাদেশের চার্টার হয়ে থাকবে – প্রধান উপদেষ্টা পরিবেশ বান্ধব নড়াইল জেলা বিনির্মানে প্রচারনা ও জনসচেতনামুলক র‌্যালী অনুষ্টিত

ক্ষোভের জেরে মেয়ে-জামাইসহ ৭ জনকে পুড়িয়ে হত্যা

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

নড়াইল নিউজ ২৪.কম আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিয়ে নিয়ে ক্ষোভের জেরে দুই মেয়ে, এক জামাই ও চার নাতিকে পুড়িয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে । বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে তাদেরকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। নিহত ওই দুই মেয়ের একজন তার বাবার অর্থাৎ অভিযুক্ত ব্যক্তির মতের বাইরে গিয়ে বিয়ে করেছিলেন বলে, সংবাদ মাধ্যম রয়টার্স জানায়।

মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে। স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে রোববার (১৭ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি পলাতক রয়েছেন এবং তাকে আটক করতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।

পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল মাজিদ টেলিফোনে রয়টার্সকে জানান, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম মনজুর হোসাইন। পাঞ্জাবের মুজাফফরগড় জেলার একটি গ্রামে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার এই ঘটনা ঘটে। হত্যাকাণ্ডের শিকার দুই মেয়ের নাম ফৌজিয়া বিবি এবং খুরশিদ মাই। দুই বোন তাদের পরিবার নিয়ে ওই গ্রামের একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। আগুনে খুরশিদ মাইয়ের স্বামীও মারা গেছেন বলে জানান তিনি।

ওই পুলিশ কর্মকর্তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ১৮ মাস আগে বাবার মতের বিরুদ্ধে গিয়ে ভালোবেসে মেহবুব আহমেদকে বিয়ে করেন ফৌজিয়া বিবি। এরপর থেকেই মেয়ের ও বাবার পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। ফৌজিয়ার বাবা মনজুর হোসাইনও পার্শ্ববর্তী একটি গ্রামে বসবাস করতেন।

তবে বাড়ির বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান ফৌজিয়ার স্বামী মেহবুব আহমেদ। পুলিশের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে তিনি জানান, বাড়িতে আগুন লাগার সময় তিনি সেখানে ছিলেন না। খুব সকালে কাজ থেকে ফিরে বাড়িতে আগুন দেখতে পান তিনি।

মেহবুব আহমেদ জানান, আগুনে পুড়ে ফৌজিয়ার পাশাপাশি তার চার মাস বয়সী ছেলে সন্তানও মারা গেছেন। এছাড়া ২, ৬ ও ১৩ বছর বয়সী খুরশিদ মাইয়ের তিন শিশু সন্তানও মারা গেছেন আগুনে পুড়ে।

© এই নিউজ পোর্টালের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

ফেসবুকে শেয়ার করুন

More News Of This Category
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin
x